শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
আদিতমারী উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সমাবেশ ২০২৪ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে সন্ত্রাসী কিশোর গ্যাং কর্তৃক জোরপূর্বক স্বাক্ষর; হামলার স্বীকার প্রধান শিক্ষিকা লিপিকা চৌধুরী! লালমনিরহাট জেলা ছাত্র কল্যাণ পরিষদ (ধরলা) সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজস্থ এর কমিটির অনুমোদন নিষিদ্ধ মাদক টাপেন্টাডল ট্যাবলেট বিক্রি, ফার্মেসী মালিকসহ দুইজনের জেল জরিমানা লালমনিরহাটের লতাবর একরামিয়া রহমানিয়া আলিম মাদরাসার বিভিন্ন খাতের অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ উঠেছে! লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার এঁর আগমন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শহীদ পরিবারের সদস্যদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার বিদায় ও বরণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট জেলা ছাত্র কল্যাণ পরিষদ সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা এর আংশিক কমিটির অনুমোদন লালমনিরহাট জেলা পর্যায়ে প্রাথমিক শিক্ষা পদক প্রাপ্ত হলেন যাঁরা!
ধরলা নদীর ঝুঁকিপূর্ণ ওয়াপদার বাঁধ; টেকসই বাঁধ নির্মানের দাবি

ধরলা নদীর ঝুঁকিপূর্ণ ওয়াপদার বাঁধ; টেকসই বাঁধ নির্মানের দাবি

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাটে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে ধরলা নদীর ওয়াপদা বাজার-বাড়ীবনমালী পর্যন্ত ওয়াপদার বাঁধ। একদিকে, ধরলা নদীর তলদেশ ভরাট হয়ে বাড়ছে অতিরিক্ত পানি। অন্যদিকে, নির্মিত ঝুঁকিপূর্ণ ওয়াপদা বাঁধ।

বর্তমানে এ দুই কারণে দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার কুলাঘাট ইউনিয়নবাসীর। কুলাঘাট এলাকার ৪টি গ্রামের ধরলা নদীর কয়েক কিলোমিটার ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ রয়েছে। এ কারণে প্লাবনের আশঙ্কায় রয়েছেন স্থানীয়রা।

 

উত্তরের এই জনপদের মানুষকে বাঁচাতে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি এবং প্রয়োজনে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন তারা।

 

জানা যায়, লালমনিরহাট সদরের কুলাঘাটের বাড়ীবনমালী, চরকুলাঘাট, চর সোনাইকাজি, চরখাটামারী ধরলা নদী ভাঙ্গন এলাকা। পানি উন্নয়ন বোর্ডের ধরলা নদীর ওয়াপদা বাজার-বাড়ীবনমালা পর্যন্ত কয়েক কিলোমিটার ওয়াপদা বাঁধ রয়েছে।

 

লালমনিরহাট সদরের কুলাঘাট ইউনিয়নের মহর খলিফার বাড়ি (ওয়াবদা বাজার), চানমিয়ার বাড়ি, অহেদ আলীর বাড়ি, জয়নাল মাস্টারের বাড়ি (ঝগড়ির বাজার), জুরান আলীর বাড়ি, মহর মিয়ার বাড়ি (উত্তর খাটামারী), রুস্তম আলীর বাড়ি, নুরবারিকের বাড়ি, দুলাল হোসেনের বাড়ি, (চরখাটামারী মামা-ভাগিনা বাজার) সবচেয়ে বাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ।

 

জলবায়ু পরিবর্তন ও ভৌগোলিক কারণে দুর্যোগের শিকার ধরলা পাড়ের মানুষ। বিশেষ করে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ওয়াপদা বাঁধ এলাকার মানুষের চরম বিপর্যয়ের মুখে ফেলে দিচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের ওয়াপদা বাঁধে নিয়মিত মাটির কাজ না হওয়ায় বাঁধের বেশির ভাগ ধসে গেছে। বর্তমানে নাজুক আকার ধারণ করেছে এ বাঁধটি।

 

এর আগে ২০১৭ সালের ওয়াপদা বাঁধ ভেঙে উক্ত এলাকা প্লাবিত হয়। নষ্ট হয় লাখ লাখ টাকার মৎস্য ও জমির ফসল। বন্যার পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে জরুরি ভিত্তিতে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

 

মোঃ আসাদুল হক, মোঃ আবু সাঈদ মোল্লা, মোঃ আশরাফুল হক বলেন, ধরলা নদীর তলদেশ ভরাট হওয়ার সঙ্গে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ওয়াপদা বাঁধ যদি উঁচু করা হতো, তাহলে পানি লোকালয়ের ঢুকতে পারত না। তাই বাঁধের জরুরী সংস্কার দাবি করছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone